তাহক্বীক্ব তাফসীর ইবনে কাসীর (শেষ খণ্ড), আম্মাপারা
প্রাপ্যতা: In stock
Be the first to review this product
Quick Overview
বিখ্যাত তাফসীর ইবনু কাসীরের তাহ্কবীক ভার্সন
প্রথম খণ্ড সুরাহ আল ফাতিহাহ ও সুরা আল-বাকবারার তাফসীর সম্মপন্ন হয়েছে প্রথম খন্ডে।
তাহকীক তাফসীর ইবনু কাসীর গ্রন্থের বৈশিষ্ট্যাবলী:
১. এই তাফসীরটি ইমাম আল-হাফিয ইবনু কাসীর এর পূর্ণাঙ্গ তাফসীর ‘তাফসীর ইবনু কাসীর’ এর আলোকে কোন প্রকার সংক্ষেপকরণ ছাড়া সরাসরি আরবী সংস্করণ থেকে অনূদিত।
২. তাফসীর ইবনু কাসীর গ্রন্থটি রেওয়ায়াত এর ভিত্তিতে তাফসীরসমূহের মাঝে জগৎবিখ্যাত। এরই ধারাবাহিকতাই তিনি আম্মা পারার তাফসীর করতে গিয়ে প্রায় ৫০০টি হাদীস ও ৭০০টি মত সানাদ নিয়ে এসেছেন।
৩. তাফসীর গ্রন্থটিতে কুরআনের আয়াত ও হাদীসের ইবারতের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ¯েপশাল ফন্ট ব্যবহার করা হয়েছে যাতে করে পাঠক ও গবেষকবৃন্দ খুব সহজে অনুধাবন করতে পারেন।
৪. কুরআনের যে আয়াতের তাফসীর করা হয়েছে তার বঙ্গানুবাদের শুরুতে আয়াত নাম্বার দেয়া হয়েছে। কিন্তু তাফসীর কৃত আয়াতটির শাওয়াহিদ হিসেবে যে আয়াতগুলো এসেছে সেটির সূরার নাম ও আয়াত নাম্বার ফুটনোটে ব্যবহার করা হয়েছে।
৫. কুরআনের আয়াতের অনুবাদ বুঝাতে বঙ্গানুবাদটি বোল্ড বা মোটা অক্ষরে প্রকাশ করা হয়েছে।
৬. ইমাম ইবনু কাসীর আয়াতের তাফসীর করতে যে সব হাদীস ব্যবহার করেছেন সেগুলো ক্রমধারানুসারে বিন্যস্ত করে হাদীস নাম্বার দেয়ার পাশাপাশি হাদীসের শুরুতেই তাহকীক (সহীহ, দঈফ, হাসান, মাওদূ‘ ইত্যাদি) দেয়া হয়েছে।
৭. প্রতিটি তাফসীর ও হাদীসের ক্ষেত্রে যথাসম্ভব তাখরীজ এর মাধ্যমে সুবিন্যস্ত করা হয়েছে।
৮. হাদীসের নম্বরের ক্ষেত্রে ‘আল-মু‘জামুল কাহারিস লি আল ফাযিল আহাদীস” এর ক্রমধারা অনুযায়ী বুখারীর নম্বর ফাতহুল বারীর নন্বরের সঙ্গে, মুসলিম ও ইবনু মাজাহ শাইখ ফুয়াদ আবদুল বাকীর নম্বরের সঙ্গে, তিরমিযীর নম্বর আহমাদ শাকেরের নম্বরের সঙ্গে, আবূ দাউদ মুহাম্মাদ মহিউদ্দীন আবদুল হামীদের নম্বরের সঙ্গে, মুসনাদ আহমাদের নম্বর এহইয়াউত তুরাস আল-ইসলামীর নম্বরের সঙ্গে, মুয়াত্তা মালিক তার নিজস্ব নম্বরের সঙ্গে, নাসাঈর নম্বর আবূ গুদ্দার নম্বরের সঙ্গে মিল রেখে করা হয়েছে।
৯. তাফসীর ইবনু কাসীরে বর্ণিত সব হাদীস ও আসারের তাহকীক দেয়ার পাশাপাশি হাদীসটি কোন কারণে হাসান, দঈফ ও মাওদূ‘ হয়েছে তা উল্লেখ করা হয়েছে।
১০. তাফসীরকারক তার তাফসীরে যে সকল ইসরাঈলী রেওয়ায়াত এনেছেন সেগুলো সনাক্ত করার পাশাপাশি সে ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে।
১১ তাফসীরকৃত আয়াতটির শাওয়াহিদ হিসেবে অন্যান্য সূরার আয়াত নিয়ে আসার পর সেসব আয়াতগুলোর সূরার নাম, নাম্বার ও আয়াত নাম্বার উল্লেখ করা হয়েছে।
১২. তাফসীরে বর্ণিত গরীব (দুর্বোধ্য) শব্দগুলোর ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
১৩. তাফসীরসমূহের আলোচনার বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রেখে শিরোনাম দিয়ে শুরু করা হয়েছে।
১৪. হাদীসের তাহকীকের ক্ষেত্রে যুগ শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস আল্লামাহ নাসিরুদ্দীন আলবানী, ইবনু হাজার আল-আসকালানী, ইমাম যাহাবী, শুআয়ব আল-আরনাওয়াত, হাকিম, আবদুর রাযযাক আল-মাহদীসহ (রাহেমাহুমুল্লাহ) আরও অন্য মুহাক্কিকবৃন্দ কর্তৃক তাহকীক কৃত।
১৫. প্রতিটি হাদীসের সানাদ বাংলায় দেয়ার পাশাপাশি সানাদের রাবীর মাঝে কোন সমস্যা থাকলে সেটিও উল্লেখ করা হয়েছে।
১৬. হাদীসের সানাদ ও মাতানকে পাঠকবৃন্দের পড়ার সুবিধার্থে ভিন্ন আঙ্গিকে প্রকাশ করা হয়েছে।
১৭. গবেষকবৃন্দের গবেষণার সুবিধার্থে প্রতিটি হাদীসের আরবী ইবারাতের পাশাপাশি হারাকাত সহ উল্লেখ করা হয়েছে।
১৮. আরবী শব্দগুলোর সঠিক বাংলা উচ্চারণের জন্য বিশেষ উচ্চারণ নীতিমালার অনুসরণ।
১৯. এই তাফসীরটি দীর্ঘ কয়েক বৎসরের গবেষণার ফসল।
বই- তাফসির ইবনে কাসির(১ম খন্ড ও শেষ খন্ড)
প্রকাশনা :তাওহীদ পাবলিকেশন।
Reviews
There are no reviews yet.